সানস্ক্রীন এবং সানব্লক এর মধ্যে পার্থক্য

সানস্ক্রীন এবং সানব্লক এর মধ্যে পার্থক্য

অনেকেই সানস্ক্রীন এবং সানব্লক কে একই মনে করেন কিন্তু আসলে দুটোর মধ্যে কিছুটা পার্থক্য রয়েছে।

সানস্ক্রীন সূর্যের আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি থেকে ত্বককে বাচানোর জন্যে ব্যবহারের ক্ষেত্রে সবচেয়ে জনপ্রিয়। সানস্ক্রীন এবং সানব্লক দুটোই ক্ষতিকর আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি ত্বকের কাছে যেতে বাধা দেয় তবে দুটোর উপাদানে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে।

 

সানব্লকে zinc oxide অথবা titanium dioxide এর মতো বেশ কার্যকরী উপাদান রয়েছে যা সানব্লককে বেশ পুরু করে দেয়।তবে অনেকে একে সমস্যাও মনে করেন কারন এই পুরুত্বের কারনে সারা শরীরে এটি মাখতে সমস্যা মনে হয় এবং অনেক সানব্লক ব্যবহারের পর ত্বকে আলাদা করে চোখে পড়ে। আপনি হয়তো লক্ষ্য করবেন মানুষ সাধারণত বীচে যাওয়ার সময় অথবা খেলোয়াড়েরা মাঠে থাকার সময় নাক এবং মুখের অন্যান্য অংশে বেশ পুরু করে সানব্লক মেখে থাকে।

 

সানস্ক্রীনে যেসব রাসায়নিক উপাদান থাকে সেগুলো ত্বকে আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি যাবার আগে শুষে নেয়। যাদের সানস্ক্রীনের উপাদানে এলার্জী আছে তারা সানব্লককেই তাদের ত্বকের সুরক্ষার জন্যে বেছে নেন।

 

ছবি- সংগৃহীত